









“আপনার দৃষ্টিভঙ্গীই আপনি। আপনার ভাবনাই আপনার পরিচয়। একই জিনিস সবাই একইভাবে দেখে না। আপনার কাছে যা চরম আগ্রহের বস্তু, অন্য কারো কাছে হয়তো তা মোটেই আ’ক’র্ষণীয় নয়।” তাই এমনকিছু ছবি দেখে নেয়া যাক যা আপনার মা’নসিকতা বুঝতে সাহায্য করবে- মুখ না মাছ: উত্তর মুখ হলে ভীষণ সামাজিক মানুষ আপনি।





খুব সহজে অন্যের স’ঙ্গে মিশে যেতে পারেন এবং কৌতূহলী। আর মাছ হলে, নিজে’র জীবন নিয়ে বেশ খুশি। ভবিষ্যতের ভাবনা ভাগ্যের উপর ছেড়ে দেন। যেকোনো প’রিস্থিতিতে মানিয়ে নিতে পারেন।





কি হোল না কান্না: উত্তর যদি কি হোল হয় তাহলে নিজে’র জীবন নিয়ে ভীষণ ভাবে কৌতূহলী আপনি। সব সময়ই এমন মনে হয়, অপরিচিত কারো স’ঙ্গে দেখা হতে পারে।





আর কান্না হলে, আপনার মা’নসিক অবস্থাঠিক কী রকম তা নিজেই বুঝে উঠতে পারেন না। অর্থাৎ নিজে’র মুড বুঝতে স’মস্যায় ভো’গেন। হার্ট অ্যাটাকের এক মাস আগে থেকেই শরীর যে ৭টি সিগনাল দেয়





হার্ট অ্যাটাক একটি ভীতিকর বিষয়। যার একবার হার্ট অ্যাটাক হয়ে যায় তাকে প্রায় সারাজীবনই বেশ সতর্কভাবে জীবনযাপন করতে হয়। হার্ট অ্যাটাক এক নীরব ঘাতক। যে কেউ যেকোনো সময় এর শিকার হতে পারেন। শরীরচর্চা না করা, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যগ্রহণ ও জীবনযাপনে অনিয়ম হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়। এর লক্ষণগুলো জানা থাকলে একটি জীবন হয়তো বাঁচিয়ে দেওয়া সম্ভব। সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে হার্ট অ্যাটাকের কিছু লক্ষণের কথা তুলে ধরেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।





হার্ট অ্যাটাক হয় সাধারণত হৃদপিণ্ডে পর্যাপ্ত রক্ত চলাচল কমে গেলে বা বন্ধ হয়ে গেলে। অথবা রক্ত চলাচলের শিরা-উপশিরাগুলোতে কোনো ব্লক হলে হার্ট অ্যাটাক হয়। তবে আগেভাগেই হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণগুলো ধরতে পারলে হয়তো অকাল মৃত্যু এড়ানো সম্ভব হতে পারে।





হার্ট অ্যাটাকের এক মাস আগে থেকেই দেহ কিছু সতর্কতা সংকেত দিতে শুরু করে। এখানে এমন ৭টি লক্ষণ বাতলে দেওয়া হলো যেগুলো দেখা গেলে বুঝবেন আপনি শিগগিরই হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হতে যাচ্ছেন। আর লক্ষণগুলো দেখা গেলে দ্রুত ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। আসুন জেনে নেওয়া যাক-





১. অস্বাভাবিক রকমের শারীরিক দুর্বলতা: র’ক্তপ্রবাহ কমে গেলে এবং রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হলে এমনটা হয়। রক্তের শিরা-উপশিরাগুলোতে চর্বি জমে বাধা সৃষ্টি করলে এবং মাংসপেশী দুর্বল হয়ে পড়লে হৃদরোগের প্রধানতম এই লক্ষণটি দেখা দেয়।





২. ঝিমুনি: দেহে রক্তের প্রবাহ কমে গেলে ঝিমুনিও দেখা দেয়। মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ কমে গেলে ঝিমুনির সৃষ্টি হয়। ৩. ঠাণ্ডা ঘাম: রক্তপ্রবাহ কমে গেলে দেহে ঘাম ঝরলে স্যাঁতসেতে ও ঠাণ্ডা ভাব অনুভূত হবে। ৪. বুক ব্যথা: বুক, বাহু, পিঠ এবং কাঁধে ব্যাথা অনুভূত হলে দ্রুত ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। বুকে ব্যথা এবং সংকোচন হৃৎপিণ্ডের অসুস্থতার একটি বড় লক্ষণ।





৫. ঠাণ্ডা বা ফ্লু: হার্ট অ্যাটাকের শিকার অনেককেই এক মাস আগে থেকে ঠাণ্ডা-সর্দি বা ফ্লু-তে আ’ক্রান্ত হতে দেখা গেছে। ৬. শ্বাসকষ্ট: ফুসফুসে পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন এবং রক্ত সরবরাহ না হলে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। হার্টের সমস্যা থাকলে ফুসফুসে র’ক্ত চলাচল কমে যায়। আর শ্বাসকষ্ট বা শ্বাস ছোট হয়ে আসার মতো সমস্যা দেখা যায়।





৭. বমি, বদহজম, তলপেটে ব্যথা: বমিভাব, বদহজম, বুক হৃৎপিণ্ডে জ্বালাপোড়া করা বা তলপেটে ব্যথাও অনেক সময় হার্ট অ্যাটাকের পূর্ব লক্ষণ হতে পারে। সুতরাং এই লক্ষণগুলো দেখা গেলেও হৃদরোগের ডাক্তারের স’ঙ্গে পরামর্শ করুন।



















