











বর্তমান সময়ে দেখা যায়, অধিকাংশ ছেলে-মেয়েরা নিজেদেরকে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে থাকেন। আর এই সম্পর্কে জড়ানোর পরে মেয়েরা তার প্রেমিকের কাছ থেকে অনেক কিছুই শুনতে চায়।কিন্তু বেশিরভাগ ছেলেরা বা প্রেমিকরা এ বিষয়টি একদমই বুঝতে চায় না। অথচ এই বিষয়গুলোর দিকে যদি প্রেমিকরা একটু খেয়াল করে তাহলে তাদের এ মধুর সম্পর্ককে আরো গভীর ও মজবুত করতে পারে। চলুন জেনে নেয়া যাক, আপনার কাছ থেকে কোন কথাগুলো






শুনলে আপনার প্রেমিকা বেশি খুশি হয়-আমি তোমাকে ভালোবাসি প্রেমিকাকে আপনি যত বার বলবেন ‘আমি তোমাকে ভালোবাসি’ এই কথা শোনার পর মেয়েরা তত বেশি বার আপনার প্রেমে পড়বে। আর হ্যাঁ প্রত্যেক প্রেমিকরা মনে রাখবেন, রাগের মুহূর্ত হোক কিংবা বি;প;দের সময় হোক- এই একটি কথাই মেয়েদের মুখে হাসি আনতে পারে। তোমাকে খুব সুন্দর লাগছে মেয়েরা বরাবরই ছেলেদের কাছ থেকে প্রশংসা শুনতে খুবই পছন্দ করে। যখন আপনি তার একটু






প্রসংশা করবেন তখন সে ভীষণ খুশি হবে। আর আপনার প্রতি তার ভালোবাসার পরিধিও বৃদ্ধি পাবে। তোমাকে পেয়ে আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি আপনি যদি কখনো এমন কথা বলেন, সেসময় একটু লক্ষ করে দেখবেন যে, মেয়েটি তখন নতুন করে আবারো আপনার প্রেমে পড়বে। তার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে নতুন করে ভালোবাসার অঙ্কুর জন্মাবে।






কারণ আপনার জীবনে তার গুরুত্ব কতটুকু এটা জানা তার জন্য খুবই জরুরি। এই কথাটি অনেকে শুধু মেয়েদের খুশি করার জন্য বলে আবার অনেকেই সত্যিকার অর্থেই বলে থাকেন। কিন্তু, আপনি জানেন কি এই কথা শোনার পর মেয়েরা নিজেকে আরো অনেক অনেক বেশি ‘বিশেষ’ মনে করেন। আর এর ফল স্বরুপ সে সম্পর্ক প্লাস আপনাকে আরো বেশি করে আকড়ে ধরবে। কিছু করার আগে মেয়েদের কাছে শোনা, তোমার কাছে কী মনে হয়?






মেয়েরা সব সময় চায় ছেলেরা কাজ থেকে শুরু করে যাবতীয় কিছু সে যাই করুক না কেন, সেটা করার আগে যেন তাকে বলে করুক। তাই প্রিয়জনের কাছে অযথা না লুকিয়ে তাকে বলেই করার চেষ্টা করুন। এতে করে দেখবেন আপনাদের সম্পর্ক আরো মজবুত হবে। চলো শপিংয়ে যাই এই কথাটি মেয়েদেরকে বেশি খুশি করে। তাই আপনি চাইলে এই এক কথা দিয়েই আপনার প্রেমিকাকে খুশি করতে পারেন। এবং খুশি রাখতে পারেন। তুমি খুব ভালো






মা হতে পারবে এমন কথা শুনলে মেয়েরা নিজেকে পরিপূর্ণ মনে করে। মেয়েরা নিজের প্রেমিকের কাছ থেকে এমন কথা শোনার পর মানে আপনাকে সে শ্রদ্ধা করবে। আপনি অবশ্যই মনে রাখবেন, এই শ্রদ্ধাবোধ আপনাদের সম্পর্কে বিশ্বাস টিকিয়ে রাখবে। আরো পড়ুন মাসুদ রানা’য় শ্রদ্ধা কাপুরআশিকি ২’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে পুরোদমে বলিউড যাত্রা শুরু। প্রথম ছবি দিয়েই বলিউডে নিজের অবস্থান পোক্ত করেছেন শ্রদ্ধা কাপুর। এরপর আরো বেশ কয়েকটি সিনেমায় অভিনয় করে প্রশংসিত হয়েছেন তিনি। দু’বছর আগে জাজ মাল্টিমিডিয়া তাদের ফেসবুক পেজে জানিয়েছিল, বাংলাদেশি সিনেমায় কাজ করবেন শ্রদ্ধা।






কিন্তু এরপর সেটার কোনো অগ্রগতি দেখা যায়নি। বৃহস্পতিবার সকালে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জাজ মাল্টিমিডিয়ার ফেসবুক পেজ থেকে জানানো হয়, কাজী আনোয়ার হোসেনের জনপ্রিয় স্পাই থ্রিলার ‘মাসুদ রানা’ অবলম্বনে চলচ্চিত্র বানানোর কাজ অনেকটা এগিয়েছে। দেশ বিদেশের অসংখ্য অভিননেতা-অভিনেত্রী এই চলচ্চিত্রে অভিনয় করবেন। সে ধারাবাহিকতায় বলিউড অভিনেত্রী শ্রদ্ধা কাপুরও থাকছেন।শ্রদ্ধা কাপুর এ নিয়ে এখনো মুখ খুলেননি।






তবে জাজ মাল্টিমিডিয়ার একটি সূত্র জানিয়েছে, শ্রদ্ধার সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। তিনি রাজি, তবে এখনো চুক্তি সাক্ষর হয়নি। তবে তিনি অভিনয় করছেন, এটাই ফাইনাল। মাসুদ রানা, যিনি আমাদের দেশীয় জেমস বন্ড। এই রানা শত শত তরুণ-তরুণীর স্বপ্নপুরুষ হয়ে বেঁচে আছে এদেশের পাঠক হূদয়ে। এই মাসুদ রানারও বয়স বাড়ে না, দুঃসাহসিক সব অভিযানে সে ঘুরে বেড়ায় দুনিয়াময়। সাহিত্যে থাকলেও বড় পর্দায় একেবারে অনুপস্থিত তেজি এই স্পাই।






তবে আগেও কয়েকবার চেষ্টা হয়েছে মাসুদ রানাকে সিনেমায় হাজির করার। সোহেল রানা হয়েছিলেন মাসুদ রানা, নাটকে নোবেল মাসুদ রানা সেজেছিলেন, কিন্তু সেসব প্রচেষ্টা তেমন সফল বলা যাবে না। অবশেষে মাসুদ রানাকে জেমস বন্ডের মতোই হাজির করার একটা জোরালো চেষ্টা শুরু হয়েছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। ‘মাসুদ রানা’র জনক কাজী আনোয়ার হোসেনের ‘ধ্বং;স পাহাড়’ উপন্যাস থেকে চিত্রনাট্য পরিমার্জন, পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করেছেন আবদুল আজিজ






আসিফ আকবর ও নাজিম উদ দৌলা। ছবিটি পরিচালনা করবেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হলিউড নির্মাতা আসিফ আকবর। ‘মাসুদ রানা’ বাংলাদেশ থেকে প্রযোজনা করছে জাজ মাল্টিমিডিয়া। সঙ্গে সহযোগী প্রযোজক হিসেবে থাকছে আরো তিনটি প্রতিষ্ঠান এবং হলিউড এর প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সিলভারলাইন। চলচ্চিত্রটির বাজেট ১০ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৮৩ কোটি টাকা)। চলচ্চিত্রটির শু;টিং হবে- মরিশাস, থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশে।
কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত প্রদান করুন।





























