











বেশির ভাগ মানুষ আছেন যারা গো’পন স’মস্যা নিয়ে খোলাখুলি আলোচানা ক’রতে চান না। আর এমনকী’, এ সং’ক্রা’ন্ত স’মস্যা দেখা দিলে ডাক্তারের কাছে যেতেও অনেক সময় অনিহা দেখা দেয় ৷ কিন্তু জা’নেন কী’ বিশেষজ্ঞরা বলছেন,






আমাদের প্রকৃতিতেই এমন অনেক জিনিস আছে, যা কিনা দূ’র ক’রতে পারে স’মস্যা! আ’মেরিকার এক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা অনুযায়ী, তরমুজ নাকি এ ব্যাপারে দারুণ কাজ করে, শ’ক্তির দিক থেকে অক্ষম বা দু’র্বল, তাদের সক্ষ’মতার জন্য তরমুজই প্রাকৃতিক প্রতিষেধক।






অর্থাৎ তাদের এখন থেকে আর ভায়াগ্রার পেছনে অর্থ না ঢেলে তরমুজে আস্থা রাখলেই চলবে। আরো পড়ুন : রাতে রুটি খেলে হতে পারে ভয়ঙ্কর বিপদ : রাতে ভাত খাওয়ার অভ্যাস অধিকাংশরই নেই। পাশাপাশি শীতকালে রুটি খাওয়ার প্রবণতা আরও বেড়ে যায়। ভাত খেলে শিরশিরানি ভাব সঙ্গে আলসেমি ঘিরে ধরে, তাই ভাত থেকে দুরে থাকতে চায় একাংশ। কারণ, তারা মনে করেন রুটি খেলেই সুস্থ থাকছে তারা। সকাল সকাল পেট পরিষ্কারও ভালো হয়ে থাকে। কিন্তু, এই রুটি রাতের বেলা খেলে ভ’য়ঙ্কর বিপদ ঘনিয়ে আসার আশঙ্কাকেও এড়িয়ে যাওয়া যায় না।






রুটি খেলে আমাদের শরীরে এমন কিছু সমস্যা হতে পারে যা আমাদের শ’রীরের অনেক ক্ষতি করতে পারে।গমের তৈরি খাবার আমাদের শ’রীরে কোলেস্টেরলের সমস্যা বৃদ্ধি করে। তাই হৃদরোগ বিশেষজ্ঞরা রাতে রুটি নাখাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। শুধু তাই নয়, রোগা হতে রুটি খাওয়ার অভ্যাস করেন অনেকে। মনে রাখবেন, রুটি খেলে






আমাদের ত্বক অনেকটা কুচকে যায়। এমনকি ত্বকে বলিরেখাও দেখা দিতে পারে। এছাড়াও গমের তৈরি খাবারও বেশি খেলে মাথার চুল ঝরে যেতে পারে।রোজ রাতে রুটি খেলে মানসিক অবসাদ ও ডিপ্রেশন বেড়ে যেতে পারে আপনার। এমনটাই উল্লেখ করেছে আমেরিকান জার্নাল অব ক্লিনিকাল নিউট্রিশন-এ প্রকাশিত প্রতিবেদনে।






রুটি হজম করার ক্ষমতা সকলের থাকে না। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে। উচ্চ র’ক্তচাপের সমস্যাও দেখা দিতে পারে। রাতে রুটি খেলে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। অসুস্থ বোধ করতে পারেন আপনি। তাই আপনার জন্য রাতে রুটি খাওয়াটা সঠিক সিদ্ধান্ত কিনা, তা নিয়ে ডায়েটেশিয়ানের কাছ থেকে পরামর্শ নিন।তবে






আপনার শরীর রুটির সঙ্গে অভ্যস্ত হলে, ফিট চেহারার জন্য একেবারে আদর্শ। রুটিতে ক্যালোরির পরিমাণ খুবই কম।তাই রুটি খেলে শরীরের ওজন বৃদ্ধি হয় না। শ’রীরকে ফিট রাখে। রুটিতে যেহেতু ফ্যাট থাকে না। তাই রুটি খেলে ফ্যাট






অর্থাৎ চর্বির আধিক্য হওয়ার সম্ভাবনা কমে।শরীর গঠনে যে সকল ভিটামিন ও খনিজের দরকার হয় তার সিংহভাগ রুটিতে থাকে। তাই রোজ রাতে রুটি খেলে সেগুলো শ’রীরে সহজেই প্রবেশ করতে পারে।























